৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বিস্তারিত জানার জন্য অনেকেই আমাদের মেসেজ করে অনুরোধ জানিয়েছেন। পিএসসি কর্তৃক যেহেতু ৪১ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ইতিমধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইহার লিখিত, ভাইভা পরীক্ষা শেষ হয়ে নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু অনেকেই প্রিলিমিনারি বাংলার জন্য ব্যাখ্যাসহ উত্তর জানেন না। অনেক জায়গায় শুধু উত্তর রয়েছে। কিন্তু ব্যাখ্যাসহ না থাকায় অনেক প্রশ্নের উত্তর মনে রাখা কঠিন হয়ে যায়। আবার কোনো প্রশ্নের বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ উত্তর জানলে অনেকদিন ধরে আমাদের মাথায় সেটা আটকে থাকে। তাই আপনাদের পড়াশুনাকে আরো আনন্দময় করার জন্য এই আয়োজন। এখানে প্রতিটি প্রশ্নের ব্যাখ্যার পাশাপাশি অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন রয়েছে যা অধ্যয়ন করলে কোনো না কোনো সরকারি চাকরির পরীক্ষায় কমন পাবেন তা নিশ্চিত বলা যায়। আসুন প্রশ্নগুলোর উত্তর জেনে নিই।
৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বিস্তারিত
আপনি যদি ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আপনি প্রথম প্যারায় ৪১ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার বাংলা সাহিত্য ব্যাখ্যাসহ বিশ্লেষণ পাবেন। পরের প্যারায় আপনারা বাংলা ব্যাকরণের চুল-ছেঁড়া বর্ণনা পাবেন।
৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান (বাংলা সাহিত্য)
নিম্নে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান এর প্যারায় বাংলা সাহিত্য পেশ করা হলো। এখানে প্রতিটি প্রশ্নের ব্যাখ্যাসহ নির্ভুল উত্তর পাবেন।
৪০ তম বিসিএস বাংলা সমাধান: ৪০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি বাংলার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ বিশ্লেষণ
০১. বিধবার প্রেম নিয়ে রচিত উপন্যাস হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘চোখের বালি’।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘শেষ প্রশ্ন’
খ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘চোখের বালি’
গ. কাজী নজরুল ইসলামের ‘কুহেলিকা’
ঘ. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘কপালকুণ্ডলা’
ব্যাখ্যা: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘শেষ প্রশ্ন’ উপন্যাসে তৎকালীন সময়ের সমাজব্যবস্থা ও গোঁড়ামি সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। ‘কুহেলিকা’ ১৯৩১ সালে এটি প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। এই উপন্যাসের মধ্য দিয়ে নজরুলের রাজনৈতিক আদর্শ ও মতবাদ প্রতিফলিত হয়েছে। বিপ্লবী যুবক জাহাঙ্গীর চরিত্র দিয়ে সমাজনীতি, রাজনীতি, ধর্মনীতির সফল প্রতিফলন ঘটেছে এই উপন্যাসে।
‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাসটি বদ্ধিমচন্দ্রের কিছুটা রাজনৈতিক উপন্যাস, সেই সাথে এটি অন্যতম রোমান্টিক উপন্যাস। এই উপন্যাস লেখা হয় ১৮৬৬ সালে একই বছরের শেষ ভাগে এটি প্রকাশিত হয়। এর অন্যতম প্রধান নারী চরিত্র কপালকুণ্ডলা।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) ‘শেষ প্রশ্ন’ উপন্যাসের লেখকের নাম কি?
খ) ‘শেষ প্রশ্ন’ উপন্যাসে সমাজের কোন কাহিনী ফুটে উঠেছে?
গ) ‘কুহেলিকা’ উপন্যাসের লেখকের নাম কি?
ঘ) ‘কুহেলিকা’ উপন্যাসটি কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
ঙ) কোন উপন্যাসে কাজী নজরুল ইসলামের রাজনৈতিক আদর্শ ও মতবাদ প্রতিফলিত হয়েছে?
চ) ‘জাহাঙ্গীর’ কোন উপন্যাসের বিখ্যাত চরিত্র?
ছ) ‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাসের ঔপন্যাসিক কে?
জ) ‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাসের পটভূমি কি?
ঝ) ‘কপালকুণ্ডলা’ কি ধরণের উপন্যাস?
ঞ) বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় রোমান্টিক উপন্যাসের নাম কি?
ট) ‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাসটি কত সালে প্রকাশ পায়?
ঠ) কপালকুণ্ডলা কোন উপন্যাসের বিখ্যাত চরিত্র?
০২. জেলে জীবন কেন্দ্রিক উপন্যাস সমরেশ বসুর গঙ্গা।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. গঙ্গা
গ. হাঁসুলী বাঁকের উপকথা
ঘ. গৃহদাহ
খ. পুতুলনাচের ইতিকথা
ব্যাখ্যা: গঙ্গা সমরেশ বসু রচিত একটি ধ্রুপদী বাংলা উপন্যাস। ১৯৫৭ সালে প্রকাশিত নদীকেন্দ্রিক এই উপন্যাসের মূল উপজীব্য বিষয় দক্ষিণবঙ্গ, বিশেষত অবিভক্ত ২৪ পরগনা জেলার মৎস্যজীবী সম্প্রদায়ের (মাছমারা) জীবনসংগ্রামের কাহিনি। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পুতুল নাচের ইতিকথা উপন্যাসে গ্রামের পটভূমিতে শশী, শশীর পিতা, কুসুম-সহ অন্যান্য চরিত্রগুলোর মাঝে বিদ্যমান জটিল সামাজিক সম্পর্ক নিয়ে গড়ে উঠেছে এর কাহিনি ও প্রেক্ষাপট।
হাঁসুলী বাঁকের উপকথা হল তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায় লিখিত একটি আঞ্চলিক উপন্যাস। প্রকাশ কাল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দ। উপন্যাসটি গ্রামীণ বাংলার জীবন, জমিদারী ব্যবস্থার বাস্তবতা (যা বাংলার সামাজিক বৈষম্যের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দায়ী ছিল) ও পাশাপাশি সময়ের সাথে সামাজিক ধারণার পরিবর্তনগুলিকে অন্বেষণ করে। ‘গৃহদাহ’ (১৯২০) উপন্যাসটি অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের এক অনবদ্য সামাজিক দ্বন্দ্বমূলক উপন্যাস। ত্রিকোণ প্রেম যে নরনারীর জীবনে কি ভয়াবহ পরিণতি ঘটাতে পারে তার জ্বলন্ত প্রমাণ এই উপন্যাসটি।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) “গঙ্গা” কোন ধরণের উপন্যাস?
খ) “গঙ্গা” উপন্যাসের লেখকের নাম কি?
গ) “গঙ্গা” উপন্যাসটি কত সালে প্রকাশ পায়?
ঘ) “গঙ্গা” উপন্যাসের মূল উপজীব্য কি?
ঙ) “পুতুল নাচের ইতিকথা” উপন্যাসের ঔপন্যাসিকের নাম কি?
চ) “পুতুল নাচের ইতিকথা” উপন্যাসের মূল কাহিনী কি?
ছ) “হাঁসুলী বাঁকের উপকথা” উপন্যাসের লেখক কে?
জ) “হাঁসুলী বাঁকের উপকথা” কি ধরণের উপন্যাস?
ঝ) “হাঁসুলী বাঁকের উপকথা” উপন্যাসটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
ঞ) “হাঁসুলী বাঁকের উপকথা” উপন্যাসের মূল উপজীব্য কি?
ট) ‘গৃহদাহ’ উপন্যাসের লেখকের নাম কি?
ঠ) ‘গৃহদাহ’ কি ধরণের উপন্যাস?
ড) ‘গৃহদাহ’ উপন্যাসে সমাজের কোন কাহিনীকে কেন্দ্র রচিত হয়েছে।
০৩. বাংলা সাহিত্যে ‘কালকূট’ নামে পরিচিত সমরেশ বসু।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. সমরেশ মজুমদার
খ. শওকত ওসমান
ঘ. আলাউদ্দিন আল আজাদ
গ. সমরেশ বসু
ব্যাখ্যা: সমরেশ বসু (১৯২৪-১৯৮৮) ছিলেন একজন প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি লেখক। কালকূট ও ভ্রমর তার ছদ্মনাম। শেখ আজিজুর রহমান যিনি শওকত ওসমান ছদ্মনামে অধিক পরিচিত। সমরেশ মজুমদার বিখ্যাত ভারতীয় বাঙালি ঔপন্যাসিক। তার কোন ছদ্মনাম নেই। আলাউদ্দিন আল আজাদ বাংলাদেশের খ্যাতিমান ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কবি, নাট্যকার, গবেষক ও অধ্যাপক।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) কালকূট কার ছদ্মনাম?
খ) ভ্রমর ছদ্মনামে কে লিখতেন?
গ) শওকত ওসমান এর আসল নাম কি?
ঘ) সমরেশ মজুমদার এর বাড়ি কোথায়?
ঙ) আলাউদ্দিন আল আজাদ কে ছিলেন?
০৪. ‘পরানের গহীন ভিতর’ কাব্যের কবি হলেন সৈয়দ শামসুল হক।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. অসীম সাহা
খ. অরুণ বসু
গ. আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
ঘ. সৈয়দ শামসুল হক
ব্যাখ্যা: সৈয়দ শামসুল হক সব্যসাচী সাহিত্যিক। সাহিত্যের এমন কোন শাখা নেই, যেখানে তিনি সফল হননি। ৮১ বছরের জীবনে দুই শতাধিক বই লিখেছেন তিনি। কবিতার বইয়ের সংখ্যাও অনেক। কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে আঞ্চলিক ভাষায় লেখা ‘পরানের গহীন ভিতর’ তুমুল আলোচিত বই। বইটি প্রথম প্রকাশ পায় ১৯৮০ সালে।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) সৈয়দ শামসুল হক কি ধরণের লেখক?
খ) সৈয়দ শামসুল হক কত বছর বেঁচেছিলেন?
গ) ‘পরানের গহীন ভিতর’ বইটির লেখকের নাম কি?
ঘ) ‘পরানের গহীন ভিতর’ কত সালে প্রথম প্রকাশ পায়?
ঙ) ‘পরানের গহীন ভিতর’ কাব্যগ্রন্থটি কোন ভাষায় রচিত?
০৫. ভাষা আন্দোলন নিয়ে লেখা কবিতা হলো স্মৃতিস্তম্ভ।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. হুলিয়া
খ. তোমাকে অভিবাদন প্রিয়া
গ. সোনালি কাবিন
ঘ. স্মৃতিস্তম্ভ
উত্তর: ঘ
ব্যাখ্যা: আলাউদ্দিন আল আজাদ রচিত ভাষা আন্দোলন নিয়ে রচিত কবিতা স্মৃতিস্তম্ভ। কবিতাটির রচনাকাল ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সাল। নির্মলেন্দু গুণ- এর কবিতা হুলিয়া। তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা শহীদ কাদরী রচিত কাব্যের কবিতা। আল মাহমুদ এর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ ‘সোনালি কাবিন’।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) “স্মৃতিস্তম্ভ” কবিতার কবি কে?
খ) “স্মৃতিস্তম্ভ” কবিতাটির রচনাকাল কত?
গ) “হুলিয়া” কবিতার কবির নাম কি?
ঘ) “তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা” কবিতার কবির নাম কি?
ঙ) ‘সোনালি কাবিন’ কবিতার কবির নাম কি?
চ) কবি আল মাহমুদের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থের নাম কি?
ছ) স্মৃতিস্তম্ভ কবিতার মূল পটভূমি কি?
০৬. পাঁচালিকার হিসেবে সর্বাধিক খ্যাতি দাশরথি রায়ের ছিল।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. দাশরথি রায়
খ. রামনিধি গুপ্ত
গ. ফকির গরীবুল্লাহ
ঘ. রামরাম বসু
ব্যাখ্যা: পাঁচালি বাংলা আধা-লোকগীতির একটি ধারা। খ্রিষ্টীয় অষ্টাদশ- উনবিংশ শতাব্দীতে এই আখ্যানধর্মী গানের বিকাশ ঘটেছিল। বলা হয়ে থাকে গীত, বাদ্য, ছড়াকাটা, কবিগানের লড়াই এবং নৃত্যের সমন্বয়ে এই গীতি গড়ে উঠেছিল বলে, এর নাম ছিল পঞ্চাল বা পঞ্চালিকা এবং সেখান থেকে পাঁচালি শব্দের উৎপত্তি। তবে সুরের বিচারে পাঁচালি প্রাচীন এবং খাঁটি লোকগীতি। মধ্যযুগে আখ্যানকাব্য হিসেবে রামায়ণ, শাক্ত-কাহিনি, মঙ্গলকাব্য ইত্যাদি পাঠ করা হতো পাঁচালি হিসেবে সরল সুরে। এছাড়া পুঁথি পাঠও করা হতো পাঁচালির সুরাঙ্গে। এই ধারার অন্যতম পাঁচালি রচয়িতা ছিলেন দাশরথি রায়।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) “পাঁচালি বাংলা আধা” কাকে বলে?
খ) আখ্যানধর্মী গানের কখন বিকাশ ঘটে?
গ) পঞ্চাল বা পঞ্চালিকা কি?
ঘ) পাঁচালি শব্দের উৎপত্তি কিভাবে হয়?
ঙ) রামায়ণ কি কাব্য হিসেবে বিবেচিত?
চ) রামায়ণ কোন যুগের মহাকাব্য?
ছ) কোন সুরে পুঁথি পাঠ করা হত?
জ) পাঁচালির বিখ্যাত রচয়িতার নাম কি?
০৭. চারণকবি হিসেবে বিখ্যাত মুকুন্দদাস।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. আলাওল
গ. মুকুন্দদাস
খ. চন্দ্রাবতী
ঘ. মুক্তারাম চক্রবর্তী
ব্যাখ্যা: স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম জাগাতে, দেশের পরাধীনতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার প্রেরণা জোগাতে যেসব কবিরা গান গেয়ে ও যাত্রাভিনয় করে স্থানে স্থানে ঘুরে বেড়িয়েছেন, তাদেরকে চারণ কবি বলা হয়। ব্যাকরণগত ভাবে চারণ শব্দের অর্থ স্তুতি পাঠক। বাংলা সাহিত্যে চারণ কবি মুকুন্দ দাসের নাম সবার আগে আসে। তার প্রকৃত নাম যজ্ঞেশ্বর দে এবং ডাক নাম যজ্ঞা।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) চারণ কবি কাকে বলা হয়?
খ) চারণ শব্দের অর্থ কি?
গ) চারণ কবি মুকুন্দ দাসের প্রকৃত নাম কি?
ঘ) চারণ কবি মুকুন্দ দাসের ডাক নাম কি?
ঙ) যজ্ঞেশ্বর দে কার আসল নাম ?
চ) যজ্ঞা কার আসল নাম ?
৪০ তম বিসিএস বাংলা সমাধান: ৪০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি বাংলার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ বিশ্লেষণ
০৮. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘নষ্টনীড়’ গল্পের একটি বিখ্যাত চরিত্রের নাম হলো চারুলতা।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. বিনোদিনী
গ. আশালতা
খ. হৈমন্তী
ঘ. চারুলতা
ব্যাখ্যা: চোখের বালি উপন্যাসে চরিত্রগুলো হলো: আশালতা, বিনোদিনী। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের হৈমন্তী গল্পের চরিত্র হৈমন্তী।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) বিনোদিনী কোন উপন্যাসের বিখ্যাত চরিত্র?
খ) “নষ্টনীড়” গল্পের রচয়িতার নাম কি?
গ) “হৈমন্তী” গল্পের লেখক কে?
ঘ) “হৈমন্তী” গল্পের বিখ্যাত চরিত্রের নাম কি?
ঙ) আশালতা কোন উপন্যাসের বিখ্যাত চরিত্র?
০৯. ‘কুসীদজীবী’ বলতে সুদখোরদের বুঝায়।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. চারণকবি
গ. সুদখোর
খ. সাপুড়ে
ঘ. কৃষিজীবী
ব্যাখ্যা: কুশীদজীবী, কুমীদজীবী, কুসীদজীবী: সুদে টাকা ধার দিয়া জীবিকার্জনকারী, সুদখোর। কুশীদ, কুষীদ, কুসীদ অর্থ সুদঃ ঋণদান ব্যবসায়।
১০. বাংলা ভাষায় প্রথম অভিধান সংকলন করেন রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশ।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশ
খ. রাজশেখর বসু
গ. হরিচরণ দে
ঘ. অশোক মুখোপাধ্যায়
ব্যাখ্যা: ১৮১৭ সালে বাংলা ভাষায় (বাংলা থেকে বাংলা) প্রথম অভিধান সংকলন করেন রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশ। অশোক মুখোপাধ্যায় ১৯৮৭ সালে সর্বপ্রথম সমার্থ শব্দের অভিধান সম্পাদনা করেন; অভিধানটির নাম ‘সংসদ সমার্থশব্দকোষ’। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয় রাজশেখর বসু বিরচিত বাংলা অভিধান ‘চলন্তিকা’। ১৯১১ সালে হরিচরণ দে রচনা করেন ‘নূতন বাঙ্গালা অভিধান’।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশ কত সালে বাংলা ভাষায় প্রথম অভিধান সংকলন করেন?
খ) কে সর্বপ্রথম সমার্থ শব্দের অভিধান সম্পাদনা করেন?
গ) অশোক মুখোপাধ্যায় কত সালে সর্বপ্রথম সমার্থ শব্দের অভিধান সম্পাদনা করেন?
ঘ) ‘সংসদ সমার্থশব্দকোষ’ অভিধানটি কি লিখেন?
ঙ) অশোক মুখোপাধ্যায়ের অভিধানের নাম কি?
চ) রাজশেখর বসু কত সালে অভিধান সম্পাদনা করেন?
ছ) ‘চলন্তিকা’ অভিধানটি কি লিখেন?
জ) রাজশেখর বসুর অভিধানের নাম কি?
ঝ) হরিচরণ দে কত সালে অভিধান সম্পাদনা করেন?
ঞ) ‘নূতন বাঙ্গালা অভিধান’ অভিধানটি কি লিখেন?
ট) হরিচরণ দের অভিধানের নাম কি?
১১. সব চেয়ে কম বয়সে সৈয়দ শামসুল হক বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. শওকত আলী
খ. সেলিনা হোসেন
ঘ. সৈয়দ শামসুল হক
গ. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
ব্যাখ্যা: সৈয়দ শামসুল হক মাত্র ২৯ বছর বয়সে ১৯৬৬ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেছিলেন। বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাওয়া সাহিত্যিকদের মধ্যে তিনিই সবচেয়ে কম বয়সে এ পুরস্কার লাভ করেছেন।
শওকত আলী বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান ১৯৬৮ সালে।
সেলিনা হোসেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান ১৯৮০ সালে।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান ১৯৮৩ সালে।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) কত বয়সে সৈয়দ শামসুল হক বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান?
খ) কখন সৈয়দ শামসুল হক বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান?
গ) কখন শওকত আলী বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান?
ঘ) কখন সেলিনা হোসেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান?
ঙ) কখন আখতারুজ্জামান ইলিয়াস বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান?
১২. ‘সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন হুমায়ুন আজাদ।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. সৈয়দ আলী আহসান
খ. সুকান্ত ভট্টাচার্য
গ. হুমায়ুন আজাদ
ঘ. নির্মলেন্দু গুণ
ব্যাখ্যা: সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে হুমায়ুন আজাদের লেখা একটি কাব্যগ্রন্থ। ১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে (১৩৯২ বঙ্গাব্দ) আগামী প্রকাশনী, ঢাকা থেকে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) ‘সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে’ কি ধরণের গ্রন্থ?
খ) ‘সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে’ কাব্যগ্রন্থটি কখন প্রকাশিত হয়?
গ) ‘সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে’ কাব্যগ্রন্থটি কোথা থেকে প্রকাশিত হয়?
১৩. মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক হলো কী চাহ শঙ্খচিল।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
খ. চাকা
ক. ছেঁড়াতার
ঘ. কী চাহ শঙ্খচিল
গ. বাকি ইতিহাস
ব্যাখ্যা: মমতাজউদ্দিন আহমেদ রচিত ‘কী চাহ শঙ্খচিল (১৯৮৫) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি নাটক। “ছেঁড়াতার” তুলসী লাহিড়ী রচিত একটি নাটক। এ নাটকে কৃষক জীবনের সাধারণ সমস্যার সাথে মুসলিম সমাজের তালাকের সমস্যা ফুটিয়ে তুলেছেন। চাকা (১৯৯১) সেলিম আল দীন রচিত একটি নাটক। ‘বাকি ইতিহাস’ নাটকটি বাদল সরকার লিখেছিলেন এনগু, নাইজেরিয়া থেকে ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক “কী চাহ শঙ্খচিল” এর নাট্যকারের নাম কি?
খ) কখন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক “কী চাহ শঙ্খচিল” প্রকাশিত হয়?
গ) “ছেঁড়াতার” নাটকের রচয়িতার নাম কি?
ঘ) “ছেঁড়াতার” নাটকের প্রতিপাদ্য কি?
ঙ) মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক “চাকা” এর নাট্যকারের নাম কি?
চ) কখন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক “চাকা” প্রকাশিত হয়?
ছ) মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক “বাকি ইতিহাস” এর নাট্যকারের নাম কি?
জ) কখন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক “বাকি ইতিহাস” প্রকাশিত হয়?
ঝ) বাদল সরকার মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক “বাকি ইতিহাস” কোথা থেকে লিখেছিলেন?
১৪. তেভাগা আন্দোলন কেন্দ্রিক উপন্যাস হলো নাঢ়াই।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. অক্টোপাস
খ. কালো বরফ
গ. ক্রীতদাসের হাসি
ঘ. নাঢ়াই
ব্যাখ্যা: তেভাগা আন্দোলন কৃষি উৎপাদনের দুই-তৃতীয়াংশের দাবিতে সংগঠিত বর্গাচাষিদের আন্দোলন। তেভাগা শব্দের আভিধানিক অর্থ ফসলের তিন অংশ। নাড়াই শওকত আলী রচিত তেভাগা আন্দোলন কেন্দ্রিক উপন্যাস। গরিব কৃষকের ঘরে এক বালক সন্তানের অল্পবয়সী মা ফুলমতি বিধবা হলে শুরু হয় তার বাঁচার লড়াই। লোভ, লালসা, সম্পদ আর সম্ভ্রম লুন্ঠনের নানান চক্রান্তের বিরুদ্ধে তাকে লড়াই করতে হয়। তবে লড়াই ক্রমে একাকার হয়ে যায় গরিব কৃষকের লড়াই তেভাগার সঙ্গে। এই প্রক্রিয়ার বিবরণ নিয়েই লেখা শওকত আলীর উপন্যাস ‘নাঢ়াই’। ‘নাঢ়াই’ ঠাকুরগাও’র স্থানীয় ভাষায় লড়াইয়ের প্রতিশব্দ।
শামসুর রাহমানের একটি উপন্যাস অক্টোপাস।
কালো বরফ মাহমুদুল হক রচিত উপন্যাস। এ উপন্যাসে দেশভাগের পটভূমি ব্যাপকভাবে উঠে এসেছে আর উঠে এসেছে শেকড় হারাবার বেদনায় বিমর্ষ কিছু চরিত্র।
ক্রীতদাসের হাসি শওকত ওসমান রচিত একটি উপন্যাস। ১৯৬২ সালে তিনি এ উপন্যাসটি রচনা করেন। তৎকালীন পাকিস্তানের স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের শাসন ব্যবস্থাকে ব্যঙ্গ করে এ উপন্যাস রচিত হয়।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) “নাঢ়াই” উপন্যাসের রচয়িতা কে?
খ) বিখ্যাত উপন্যাস “নাঢ়াই” এর উল্লেখযোগ্য চরিত্রের নাম কি?
গ) “নাঢ়াই” কোন অঞ্চলকে কেন্দ্র করে লেখা?
ঘ) “নাঢ়াই” অর্থ কি?
ঙ) অক্টোপাস উপন্যাসের লেখকের নাম কি?
চ) কালো বরফ উপন্যাসের ঔপন্যাসিকের নাম কি?
ছ) কালো বরফ উপন্যাসের পটভূমি কি?
জ) বিখ্যাত উপন্যাস “ক্রীতদাসের হাসি” এর লেখকের নাম কি?
ঝ) বিখ্যাত উপন্যাস “ক্রীতদাসের হাসি”এর মূল কাহিনী কি?
ঞ) বিখ্যাত উপন্যাস “ক্রীতদাসের হাসি” শওকত ওসমান কত সালে রচনা করেন?
১৫. কাজী নজরুল ইসলামের মোট ৫টি গ্রন্থ বিভিন্ন সময়ে ব্রিটিশ উপনিবেশিক সরকার বাজেয়াপ্ত করে। “যুগবাণী” বইটি প্রথম বাজেয়াপ্ত হয়।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. বিষের বাঁশি
খ. যুগবাণী
গ. ভাঙার গান
ঘ. প্রলয় শিখা
ব্যাখ্যা: ১৯২২ থেকে ১৯৩১ সাল পর্যন্ত কাজী নজরুল ইসলামের পাঁচটি গ্রন্থ বাজেয়াপ্ত করা হয়। নজরুলের প্রথম নিষিদ্ধ গ্রন্থ ‘যুগবাণী’। ১৯২২ সালে ফৌজদারি বিধির ৯৯এ ধারানুসারে বইটি বাজেয়াপ্ত করা হয়। ‘নবযুগ’ পত্রিকায় লেখা কাজী নজরুল ইসলামের কয়েকটি নিবন্ধনের সংকলন ‘যুগবাণী’।
‘বিষের বাঁশি নিষিদ্ধ হয় ১৯২৪ সালের ২২ অক্টোবর। এটি নজরুলের প্রথম নিষিদ্ধ কাব্য।
‘ভাঙার গান’ বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করা হয় ১৯২৪ সালের ১১ নভেম্বর।
‘প্রলয় শিখা’ আনুষ্ঠানিকভাবে বাজেয়াপ্ত হয় ১৯৩১ সালে।
‘চন্দ্রবিন্দু’ নিষিদ্ধ হয় ১৪ অক্টোবর ১৯৩১ সালে।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) বিভিন্ন সময়ে ব্রিটিশ উপনিবেশিক সরকার কাজী নজরুল ইসলামের কতটি গ্রন্থ বাজেয়াপ্ত করে?
খ) কত সালে ব্রিটিশ উপনিবেশিক সরকার কাজী নজরুল ইসলামের “যুগবাণী” গ্রন্থ বাজেয়াপ্ত করে?
গ) ‘যুগবাণী’ কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হত?
ঘ) ‘নবযুগ’ পত্রিকায় লেখা কাজী নজরুল ইসলামের কয়েকটি নিবন্ধনের সংকলনের নাম কি?
ঙ) কবি নজরুলের প্রথম নিষিদ্ধ কাব্যের নাম কি?
চ) কত সালে ‘বিষের বাঁশি’ নিষিদ্ধ হয়?
ছ) ‘বিষের বাঁশি’ কাব্যের কবির নাম কি?
জ) কত সালে ‘ভাঙার গান’ বাজেয়াপ্ত হয়?
ঝ) ‘ভাঙার গান’ কাব্যের কবির নাম কি?
ঞ) কত সালে ‘প্রলয় শিখা’ বাজেয়াপ্ত হয়?
ট) ‘প্রলয় শিখা’ কাব্যের কবির নাম কি?
ঠ) কত সালে ‘চন্দ্রবিন্দু’ বাজেয়াপ্ত হয়?
ড) ‘চন্দ্রবিন্দু’ কাব্যের কবির নাম কি?
১৬. তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালেই এই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটি উপন্যাস রচনা করেছেন, যা ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয়। উপন্যাসটির নাম হলো “১৯৭১”।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. চৈতালী ঘূর্ণি
গ. বায়ান্ন বাজার তিপ্পান্ন গলি
খ. রক্তের অক্ষর
ঘ. ১৯৭১
ব্যাখ্যা: তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সর্বশেষ উপন্যাস ‘১৯৭১’। তিনি এটি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন রচনা করেছিলেন। তিনি তার ‘১৯৭১’ উপন্যাসে তুলে ধরেছেন একাত্তরের গ্রামীণ জীবনের চিত্র। এই উপন্যাসের মধ্যে লেখক দুটি স্বল্পদীর্ঘ উপন্যাস রচনা করেছেন; একটি ‘সুতপার তপস্যা’ অপরটি ‘একটি কালো মেয়ের কথা’। মুক্তিসংগ্রামের চূড়ান্ত পর্যায়ে তখনকার পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যে নিধনযজ্ঞ ঘটিয়েছিল তার বিবরণ একটি কালো মেয়ের কাহিনিতে বর্ণিত হয়েছে।
চৈতালী-ঘূর্ণি (১৯৩১) উপন্যাসটি দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত মানুষদের নিয়ে লেখা তারাশঙ্করের প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত উপন্যাস। রিজিয়া রহমানের ‘রক্তের অক্ষর’ উপন্যাসের মোট নয়টি পরিচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে পতিতাপল্লির বারাঙ্গনাদের শোষণ, নির্যাতন, বঞ্চনার বীভৎস, বিমানবিক জীবনচিত্র।
বায়ান্ন বাজার তিপ্পান্ন গলি বলতে ঢাকা শহরকে বুঝানো হয়েছে।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) “১৯৭১” উপন্যাসটির লেখক কে?
খ) “১৯৭১” উপন্যাসটির কোন ঘটনাকে কেন্দ্র করে রচিত হয়?
গ) “১৯৭১” উপন্যাসটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
ঘ) তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সর্বশেষ উপন্যাসের নাম কি?
ঙ) ‘সুতপার তপস্যা’ কি ধরণের উপন্যাস?
চ) ‘সুতপার তপস্যা’ উপন্যাসের ঔপন্যাসিকের নাম কি?
ছ) ‘একটি কালো মেয়ের কথা’ কি ধরণের উপন্যাস?
জ) ‘একটি কালো মেয়ের কথা’ উপন্যাসের ঔপন্যাসিকের নাম কি?
ঝ) ‘একটি কালো মেয়ের কথা’ উপন্যাসের পটভূমি কি?
ঞ) কোন কাহিনীকে কেন্দ্র করে “চৈতালী-ঘূর্ণি” উপন্যাসটি রচিত হয়?
ট) “চৈতালী-ঘূর্ণি” উপন্যাসের লেখকের নাম কি?
ঠ) তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়ের প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত উপন্যাসের নাম কি?
ড) ‘রক্তের অক্ষর’ উপন্যাসের রচয়িতার নাম কি?
ঢ) ‘রক্তের অক্ষর’ উপন্যাসে কয়টি পরিচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে?
ণ) কোন কাহিনীকে কেন্দ্র করে “রক্তের অক্ষর” উপন্যাসটি রচিত হয়?
ত) বায়ান্ন বাজার তিপ্পান্ন গলি বলতে কি বুঝায়?
থ) বায়ান্ন বাজার তিপ্পান্ন গলি এর লেখকের নাম কি?
৪০ তম বিসিএস বাংলা সমাধান: ৪০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি বাংলার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ বিশ্লেষণ
১৭. ইংরেজি ভাষায় জীবনানন্দ দাশের ওপর গ্রন্থ লিখেছেন ক্লিনটন বি সিলি।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. ডব্লিউ বি ইয়েটস
গ. অরুন্ধতী রায়
খ. ক্লিনটন বি সিলি
ঘ. অমিতাভ ঘোষ
ব্যাখ্যা: ক্লিনটন বি. সিলি (জন্ম: ২১ জুন ১৯৪১) আমেরিকান একাডেমিক অনুবাদক এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের একজন পণ্ডিত। তিনি রামপ্রসাদ সেন এবং মাইকেল মধুসূদন দত্ত-এর রচনা অনুবাদ করেছেন এবং বাঙালি কবি জীবনানন্দ দাশের জীবনী রচনা করেছেন। তিনি বাংলা সম্পর্কিত সফটওয়্যার প্যাকেজও লিখেছেন। তাঁর সর্বশেষ বই বরিশাল ও তার বাইরে ২০০৮ সালে ভারতে প্রকাশিত হয়েছিল।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) ক্লিনটন বি. সিলি কে ছিলেন?
খ) ক্লিনটন বি. সিলি কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
গ) ক্লিনটন বি. সিলি কোন কোন লেখকের রচনা অনুবাদ করেছেন?
ঘ) ক্লিনটন বি. সিলি কোন কবির জীবনী রচনা করেছেন?
ঙ) বাঙালি কবি জীবনানন্দ দাশের জীবনী কে রচনা করেছেন?
চ) কে বাংলা সম্পর্কিত সফটওয়্যার প্যাকেজ লিখেছেন?
ছ) “বরিশাল ও তার বাইরে” গ্রন্থের লেখকের নাম কি?
জ) “বরিশাল ও তার বাইরে” গ্রন্থটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
ঝ) “বরিশাল ও তার বাইরে” গ্রন্থটি কোথা থেকে প্রকাশিত হয়?
১৮. ‘গ্রামবার্তা প্রকাশিকা’ পত্রিকাটি কুষ্টিয়ার কুমারখালী থেকে প্রকাশিত।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. ঢাকার পল্টন
খ. নওগাঁর পতিসর
গ. কুষ্টিয়ার কুমারখালী
ঘ. ময়মনসিংহের ত্রিশাল
ব্যাখ্যা: ‘গ্রামবার্তা প্রকাশিকা’ পত্রিকাটি হরিনাথ মজুমদার বা কাঙাল হরিনাথের সম্পাদনায় ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে অবিভক্ত বাংলার কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী থেকে পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) ‘গ্রামবার্তা প্রকাশিকা’ পত্রিকাটির সম্পাদকের নাম কি?
খ) ‘গ্রামবার্তা প্রকাশিকা’ পত্রিকাটি কুষ্টিয়ার কুমারখালী থেকে কত সালে প্রকাশিত হয়?
গ) হরিনাথ মজুমদার বা কাঙাল হরিনাথের সম্পাদিত পত্রিকাটির নাম কি?
১৯. জীবনী সাহিত্যের ধারা গড়ে ওঠে শ্রীচৈতন্যদেবকে কেন্দ্র করে।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. শ্রীচৈতন্যদেব
খ. কাহ্নপা
গ. বিদ্যাপতি
ঘ. রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব
ব্যাখ্যা: বাংলা সাহিত্যে চৈতন্যদেবের প্রভাব এক অভাবনীয় ঘটনা। তাকে কেন্দ্রকরে বহু সাহিত্য রচনা হয়েছিলো, এমনকি বাংলার স্থায়ী সমাজ গড়ার কারিগর ছিলেন তিনি। তাকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েক খানি জীবনী গ্রন্থ রচনা হয়েছিল। তাদের মধ্যে সব চেয়ে উল্লেখযোগ্য চৈতন্যচরিতামৃত। চৈতন্যদেবের জীবনী সাহিত্য ‘কড়চা’ নামে অভিহিত করা হয়। কড়চা অর্থ দিনপঞ্জি বা রোজনামচা।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) শ্রী চৈতন্য দেব কেন বিখ্যাত?
খ) শ্রীচৈতন্যের প্রবর্তিত ধর্মের নাম কি?
গ) বাংলা ভাষায় লেখা শ্রেষ্ঠ চৈতন্য জীবনী গ্রন্থ কোনটি যে কোনো একজনের গ্রন্থ সম্পর্কে আলোচনা করো?
ঘ) চৈতন্য চরিত গ্রন্থের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ কোনটি?
ঙ) শ্রী চৈতন্যদেবের জন্ম কত সালে?
চ) শ্রী চৈতন্য এর মালিক কে?
ছ) কড়চা অর্থ কি?
জ) চৈতন্যদেবের জীবনী সাহিত্যের নাম কি?
২০. চর্যাপদের টীকাকারের নাম হলো মুনিদত্ত।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. মীননাথ
গ. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
খ. প্রবোধচন্দ্র বাগচী
ঘ. মুনিদত্ত
ব্যাখ্যা: চর্যাপদের আবিষ্কারক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। চর্যাপদের সংস্কৃত টীকাকার ছিলেন মুনিদত্ত। তিনি চর্যাপদের ৪টি পুঁথি লিখেন। মীননাথ তথা মৎস্যেন্দ্রনাথ ছিলেন নাথপী বৌদ্ধদের আদি গুরু। প্রবোধচন্দ্র বাগচী ছিলেন বিংশ শতাব্দীর ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম পণ্ডিত, সাহিত্যের গবেষক এবং শিক্ষাবিদ। তিনি ছিলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় উপাচার্য।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) চর্যাপদের আবিষ্কারক কে?
খ) মুনিদত্ত চর্যাপদের কয়টি টি পুঁথি লিখেন?
গ) মীননাথ তথা মৎস্যেন্দ্রনাথ কে ছিলেন?
ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী কে ছিলেন?
ঙ) বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় উপাচার্য কে ছিলেন?
২১. উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের পটভূমিকায় লেখা উপন্যাসের নাম হলো চিলেকোঠার সেপাই।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. ভূমিপুত্র
খ. মাটির জাহাজ
গ. কাটাতারে প্রজাপতি
ঘ. চিলেকোঠার সেপাই
ব্যাখ্যা: ‘চিলেকোঠার সেপাই’ কথাসাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচিত একটি উপন্যাস। এটি ছিলো তার প্রথম উপন্যাস। উপন্যাসটি ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের সময়ের প্রেক্ষাপটে রচিত। উনসত্তর সালের প্রবল গণঅভ্যুত্থানের যারা প্রধান শক্তি ছিল, সেই শ্রমজীবী জনসাধারণ কীভাবে আন্দোলন- পরবর্তী সময়টিতে প্রতারিত এবং বঞ্চিত হলো, বামপন্থীদের দোদুল্যমানতা আর ভাঙনের ফলে, জাতীয় মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে যথাযথভাবে ধারণ করতে না পারার ফলে অজস্র রক্তপাতের পরও রাজনীতির ময়দান থেকে তাদের পশ্চাদপসরণ ঘটলো, আওয়ামী লীগ প্রধান শক্তি হয়ে উঠলো, উপন্যাসটির উপজীব্য সেই ঐতিহাসিক সময়টুকুই। ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
গ্রাম্য জীবন নিয়ে লেখা ইমদাদুল হক মিলনের ভূমিপুত্র। ‘মাটির জাহাজ’ মাহমুদুল হকের একটি উপন্যাস। ‘কাঁটাতারে প্রজাপতি’ সেলিনা হুসেনের একটি উপন্যাস।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের লেখক কে?
খ) কথাসাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রথম উপন্যাসের নাম কি?
গ) কথাসাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রথম উপন্যাস কত সালে রচিত?
ঘ) চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের মূল উপজীব্য কি?
ঙ) কোন কাহিনীকে কেন্দ্র করে ইমদাদুল হক মিলনের “ভূমিপুত্র” রচিত হয়?
চ) “ভূমিপুত্র” গ্রন্থের লেখকের নাম কি?
ছ) ‘মাটির জাহাজ’ উপন্যাসের লেখকের নাম কি?
জ) ‘কাঁটাতারে প্রজাপতি’ উপন্যাসের লেখকের নাম কি?
২২. বিদেশি রাষ্ট্র “সিয়েরালিয়ন” বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দিয়েছে।
খ. সিয়েরালিয়ন
ব্যাখ্যা: সিয়েরা লিওন পশ্চিম আফ্রিকার একটি দেশ। সেখানে জাতিগত সংঘাত নিরসনে বাংলাদেশের সেনা বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। যার ফলশ্রুতিতে সিয়েরালিয়ন সরকার বাংলাকে সে দেশের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দান করে।
৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান (বাংলা ব্যাকরণ)
এ পর্যায়ে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান এর জন্য বাংলা ব্যাকরণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এখানে। আপনি যদি বাংলা ব্যাকরণের নির্ভুল উত্তর জানতে চান তাহলে নিচ থেকে প্রশ্নোত্তরগুলো দেখে নিন।
৪০ তম বিসিএস বাংলা সমাধান: ৪০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি বাংলার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ বিশ্লেষণ
২৩. ‘ডিঙি টেনে বের করতে হবে।’ বাক্যেটি ভাববাচ্যের উদাহরণ।
ক.
গ.
খ. ভাববাচ্য
ঘ.
ব্যাখ্যা: ‘ডিঙি টেনে বের করতে হবে।’ বাক্যটি ভাববাচ্যের হবে। আমরা জানি ভাববাচ্যে ক্রিয়ার প্রাধান্য থাকে। বাক্যটির কর্তৃবাচ্য: (আমি) ডিঙি টেনে বের করব। বাক্যটির কর্মবাচ্য: আমার কর্তৃক ডিঙি টেনে বের করা হবে।
২৪ . ‘এবার আমার একটি বিচিত্র অভিজ্ঞতা হলো’ এ বাক্যটি নির্দেশাত্মক।
ক.
খ. নির্দেশাত্মক
গ.
ঘ.
ব্যাখ্যা: নির্দেশাত্মক বাক্য: যে বাক্যে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু স্বীকার বা অস্বীকার করা হয় সেই বাক্যকে নির্দেশক বাক্য বলে। এই বাক্যে কোন ঘটনার বিবৃতি দেওয়া হয়। যথা- ‘এবার আমার একটি বিচিত্র অভিজ্ঞতা হলো’।
২৫. ধ্বনিতত্ত্ব ও শব্দতত্ত্বকে বাক্যে যথাযথভাবে ব্যবহার করার বিধানের নামই বাক্যতত্ত্ব।
ক.
গ. বাক্যতত্ত্ব
খ.
ঘ.
ব্যাখ্যা: ধ্বনি বা বর্ণগুলো একত্রিত হয়ে অর্থ প্রকাশ করলে শব্দ হয়। শব্দের সাথে বিভক্তি যুক্ত করে কিংবা শব্দগুলোকে বাক্যে যথাযথভাবে ব্যবহার করলে আমরা পদ পাই। সহজকথায় ধ্বনি বা বর্ণ একত্রিত হয়ে শব্দ হয় আর শব্দ পদ হয় বাক্যে ব্যবহারের ফলে। তাই, ধ্বনিতত্ত্ব ও শব্দতত্ত্বকে বাক্যে যথাযথভাবে ব্যবহার করার বিধানের নামই বাক্যতত্ত্ব। বাক্যতত্ত্ব (ইংরেজি: Syntax) নামক ভাষাবিজ্ঞানের শাখায় বাক্যের গঠন নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) শব্দ এর উত্তম সংজ্ঞা কি হবে?
খ) Syntax শব্দের অর্থ কি?
গ) পদের সর্বোত্তম সংজ্ঞা লিখুন।
ঘ) ধ্বনিতত্ত্বে কি আলোচিত হয়?
ঙ) বাক্যতত্ত্বে কি কি আলোচনা করা হয়?
চ) বাক্যতত্ত্ব কাকে বলে?
ছ) শব্দতত্ত্ব কাকে বলে?
২৬. ‘মনঃকষ্ট’ বানানটি শুদ্ধ।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. মনোকষ্ট
খ. মনঃকষ্ট
গ. মণকষ্ট
ঘ. মনকস্ট
ব্যাখ্যা: মনঃকষ্ট বানানটি শুদ্ধ। এটি সন্ধির মাধ্যমে গঠিত। সন্ধির নিয়মানুসারে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সন্ধির বিসর্গ লোপ হয় না। যেমন- প্রাতঃ + কাল = প্রাতঃকাল, মনন্ম + কষ্ট ম্যকষ্ট, শিরঃ পীড়া = শিক্সপীড়া ইত্যাদি।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) মনঃকষ্ট শব্দটি কি মাধ্যমে গঠিত হয়েছে?
খ) প্রাতঃকাল শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ নির্ণয় করুন।
২৭. প্রচুর + য = প্রাচুর্য; শব্দটি তদ্ধিত প্রত্যয়।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. তদ্ধিত প্রত্যয়
খ. কৃৎ প্রত্যয়
ঘ. সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়
গ. বাংলা কৃৎ প্রত্যয়
ব্যাখ্যা: তদ্ধিত শব্দের আক্ষরিক অর্থ-তাহার জন্য হিতকর। কিন্তু ব্যাকরণে এটি একটি প্রত্যয় হিসাবে ব্যবহৃত হয়। তদ্ধিত প্রত্যয় শব্দ বা নাম প্রকৃতির সঙ্গে যেসব প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ সৃষ্টি করে, তাদের তদ্ধিত প্রত্যয় বলা হয়। যেমন: প্রচুর + য = প্রাচুর্য। ‘খ’ একটি সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয়। ‘য’ প্রত্যয় যুক্ত হলে প্রাতিপদিকের অন্তে স্থিত অ, আ, ই এবং ঈ- এর লোপ হয়। যথা- সম্+য= সাম্য, কবি+ য= কাব্য, মধুর + য =মাধুর্য, প্রাচী + য = প্রাচ্য
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) তদ্ধিত শব্দের আক্ষরিক অর্থ কি?
খ) তদ্ধিত প্রত্যয় কাকে বলা হয়?
গ) প্রাচুর্য শব্দের প্রকৃতি ও প্রত্যয় নির্ণয় করুন।
ঘ) একটি সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয়ের উদাহরণ লিখুন।
ঙ) সাম্য শব্দের প্রকৃতি ও প্রত্যয় নির্ণয় করুন।
চ) কাব্য শব্দের প্রকৃতি ও প্রত্যয় নির্ণয় করুন।
ছ) মাধুর্য শব্দের প্রকৃতি ও প্রত্যয় নির্ণয় করুন।
জ) প্রাচ্য শব্দের প্রকৃতি ও প্রত্যয় নির্ণয় করুন।
২৮. ব্যঞ্জন ধ্বনির সংক্ষিপ্ত রূপকে ফলা বলে।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. রেফ
খ. হসন্ত
গ. কার
ঘ. ফলা
উত্তর: ঘ
ব্যাখ্যা: স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলা হয়। হসন্ত (.) কোন ব্যঞ্জন বর্ণের অন্তর্নিহিত স্বরবর্ণকে চাপা দিতে হসন্ত ব্যবহার করা হয়। হসন্ত ব্যবহারের ফলে ঐ ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে স্বরবর্ণ যুক্ত থাকে না বলে একে মৃত ব্যঞ্জনবর্ণ বলা হয়। রেফ (‘) হলো ‘র’ বর্ণের ব্যবহার্য রূপ।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কি বলা হয়?
খ) কার এবং রেফ কাকে বলে?
গ) হসন্ত কেন ব্যবহার করা হয়?
২৯. উপমান কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ হলো শশব্যস্ত।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. শশব্যস্ত
গ. পরানপাখি
খ. কালচক্র
ঘ. বহুব্রীহি
ব্যাখ্যা: শশকের ন্যায় ব্যস্ত শশব্যস্ত: উপমান কর্মধারয় (শশক- খরগোশ)
কাল রূপ চক্র = কালচক্র; রূপক কর্মধারয়
পরান রূপ পাখি = পরানপাখি; রূপক কর্মধারয়
বহু ব্রীহি আছে যার = বহুব্রীহি; বহুব্রীহি সমাস
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) কালচক্র শব্দের ব্যাসবাক্যসহ সমাস কি হবে?
খ) শশব্যস্ত শব্দের ব্যাসবাক্যসহ সমাস কি হবে?
গ) পরানপাখি শব্দের ব্যাসবাক্যসহ সমাস কি হবে?
ঘ) বহুব্রীহি শব্দের ব্যাসবাক্যসহ সমাস কি হবে?
৩০. অপিনিহিতির একটি উদাহরণ হলো আজি > আইজ।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. জন্ম>জম্ম
গ. ডেস্ক>ডেকস
খ. আজি > আইজ
ঘ. অলাবু > লাবু > লাউ
ব্যাখ্যা: অপিনিহিতি [Epenthesis): শব্দ মধ্যস্থ ব্যঞ্জনধ্বনির পর যদি ই-কার বা উ-কার থাকে, তবে সেই ই-কার বা উ-কার ঐ ব্যঞ্জনধ্বনির আগে উচ্চারিত হওয়ার প্রক্রিয়াকে অপিনিহিতি বলে। যেমন: আজি > আইজ, কালি > কাইল, সাধু> সাউধ, জন্ম> জম্ম- পরাগত সমীভবন, ডেস্ক> ডেকস- ধ্বনি বিপর্যয়: অলাবু>লাবু>লাউ- আদি স্বরলোপ।
আমরা এখান থেকে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ বর্ণনার জন্য কিছু গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করা হয়েছে যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এ প্রশ্নগুলো ভালভাবে দেখে নিন। এসব প্রশ্ন বাজারে প্রচলিত অনেক বইয়ে পাবেন না। আশা করি প্রশ্নোত্তর অনেক হেল্পফুল হবে।
ক) Epenthesis শব্দের বাংলা কি?
খ) অপিনিহিতি শব্দের ইংরেজি কি?
গ) অপিনিহিতি কাকে বলে?
ঘ) জন্ম> জম্ম কিসের উদাহরণ?
ঙ) কালি > কাইল কিসের উদাহরণ?
চ) সাধু> সাউধ কিসের উদাহরণ?
ছ) ডেস্ক> ডেকস কিসের উদাহরণ?
জ) অলাবু>লাবু>লাউ কিসের উদাহরণ?
৩১. ‘অভাব’ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে “আলুনি” উপসর্গটিতে।
ক.
গ. আলুনি
খ.
ঘ.
ব্যাখ্যা: অকাজ আবছায়া অস্পষ্টতা অর্থে আর নিখুঁত নাই অর্থে।
শব্দের ‘অ’ উপসর্গটি ব্যবহৃত হয়েছে নিন্দিত অর্থে।
৩২. ‘সোমত্ত’ শব্দটির উৎপত্তি সমর্থ শব্দ থেকে।
ক.
খ. সমর্থ
গ.
ঘ.
ব্যাখ্যা: সংস্কৃত ‘সমর্থ’ শব্দ থেকে অর্ধতৎসম ‘সোমত্ত’ শব্দটি যার অর্থ (বালিকাদের সম্বন্ধে ব্যবহৃত) যৌবনপ্রাপ্ত, বিবাহের উপযুক্ত (ঘরে সোমত্ত মেয়ে রয়েছে)।
৩৩. নিঃশ্বাসের স্বল্পতম প্রয়াসে উচ্চারিত ধ্বনি বা ধ্বনিগুচ্ছকে অক্ষর বলে।
ক.
খ. অক্ষর
ঘ.
গ.
ব্যাখ্যা: নিঃশ্বাসের স্বল্পতম প্রয়াসে একটি শব্দের যতটুকু অংশ একবারে একত্রে উচ্চারিত হয়, তাকে অক্ষর বলে। যেমন: ‘স্পন্দন’ শব্দটিতে ‘স্পন’, ‘দন’ দুটি অক্ষর আছে।
৩৪. “বাবা ছেলের দীর্ঘায়ু কামনা করলেন” এই পরোক্ষ উক্তির প্রত্যক্ষরূপ হবে: বাবা ছেলেকে বললেন, ‘তুমি দীর্ঘজীবী হও’
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. বাবা ছেলেকে বললেন, বাবা তুমি দীর্ঘজীবী হও
খ. বাবা ছেলেকে বললেন যে, তোমার দীর্ঘায়ু হোক
গ. বাবা ছেলেকে বললেন, ‘তুমি দীর্ঘজীবী হও’
ঘ. বাবা ছেলেকে বললেন যে, আমি তোমার দীর্ঘায়ু কামনা করি।
ব্যাখ্যা: প্রত্যক্ষ উক্তিতে বক্তার বক্তব্যটুকু উদ্ধরণচিহ্নের (” “) অন্তর্ভুক্ত থাকে। পরোক্ষ উক্তিতে উদ্ধরণ চিহ্ন লোপ পায়। প্রথম উদ্ধরণ চিহ্ন স্থানে ‘যে’ এই সংযোজক অব্যয়টি ব্যবহার করতে হয়। বাক্যের সঙ্গতি রক্ষার জন্য উক্তিতে ব্যবহৃত বক্তার পুরুষের পরিবর্তন করতে হয়। যেমন- পরোক্ষ উক্তি: ‘বাবা ছেলের দীর্ঘায়ু কামনা করলেন’ প্রত্যক্ষ উক্তি: বাবা ছেলেকে বললেন, ‘তুমি দীর্ঘজীবী হও’।
৩৫. “স্বত্ব” বানানটি শুদ্ধ।
অপশনে থাকা অন্যান্য প্রশ্নগুলি দেখে নিন:
ক. পুরষ্কার
গ. সময়পোযোগী
খ. আবিষ্কার
ঘ. স্বত্ব
ব্যাখ্যা: ভুল শব্দগুলোর শুদ্ধরূপ:
ক. পুরস্কার
খ. আবিষ্কার
গ. সময়োপযোগী
শেষকথা:
উপরের আলোচনা অন্তে এ কথায় বলতে পারি যে, আপনি যদি বিসিএস সহ যেকোন চাকরির পরীক্ষায় ভাল ফলাফল পেতে ৪১ তম বিসিএস বাংলা প্রশ্ন সমাধান ব্যাখ্যাসহ সমাধানের বিকল্প কিছু নেই। তাই যেকোন চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে আপনাকে বিভিন্ন প্রশ্নগুলো ভিন্ন আঙ্গিকে সমাধান করা জানতে হবে। তাই বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার বাংলা বিষয়ের প্রশ্নগুলো নির্ভুলভাবে আপনাদের জন্য ব্যাখ্যাসহ আলোচনা করা হয়েছে। তবুও যদি কোনো ভুল বা পরামর্শ থাকলে আমাদের এখানে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।